Page

Choose Your Language

Friday, July 1, 2016

বিজ্ঞানের মাধ্যমে শীত নিবারন।






.
শীতকালে বাড়ির বাইরে আরাম খুঁজে পাওয়াটা সহজ নয়। কিন্তু এক্ষেত্রে আপনার কাজে আসতে পারে বিজ্ঞান! প্রথমেই আপনাকে জানতে হবে তাপের পরিবহন এবং পরিচলন।
আপনি যখন ঠাণ্ডা ফুটপাথে দাঁড়িয়ে আছেন, তখন তার সংস্পর্শে আপনার পা ঠাণ্ডা হয়ে যাওয়া হলো পরিবহন। আবার ঠাণ্ডা বাতাসের সংস্পর্শে আপনার নাকের ডগা ঠাণ্ডা হয়ে যাওয়াটা হলো পরিচলন। এবার দেখুন এই দুইটি জিনিস বুঝে কীভাবে নিজেকে দিব্যি গরম রাখতে পারবেন কনকনে শীতের রাতেও।
কয়েক স্তরে কাপড় পরুন
একটা মোটা চাদর বা জ্যাকেট পরার চাইতে দুটো অপেক্ষাকৃত পাতলা সোয়েটার পরলে শীত কম লাগবে। কারণ এসব স্তর সরাসরি আপনার শরীর থেকে বাইরে তাপ পরিবহন ও পরিচলনে বাধা দেবে। এছাড়া এই দুটি স্তরের মাঝে আটকে থাকা বাতাস ইনসুলেটরের কাজ করে তাপ ধরে রাখবে আপনার শরীরে।
কাঁপুনি থামান
কাঁপুনি শুরু হওয়া মানেই হলো আশেপাশে অতিরিক্ত ঠাণ্ডা যা আপনার শরীর মোটেই সহ্য করতে পারছে না। আপনার উচিত হবে দ্রুত কোনো গরম জায়গায় চলে যাওয়া। ঠাণ্ডায় আমাদের শরীরে কাঁপুনি দেখা দেয় কারণ এর মাধ্যমে শরীর নিজেকে গরম করার চেষ্টা করে।
পেশিগুলো কাঁপুনির মাধ্যমে ক্যালোরি ক্ষয় করে এবং তাপ উৎপাদন করে। কাঁপুনি থেমে যাবার জন্য অপেক্ষা করবেন না মোটেই। কারণ হাইপোথার্মিয়ার মধ্যবর্তী পর্যায়ে মানুষের শরীর কাঁপুনি থামিয়ে দেয়। এ পর্যায়ে কাঁপুনিতেও শরীর নিজেকে রক্ষা করতে পারে না।
ভালোভাবে খাওয়া দাওয়া করুন
শরীর যেন নিজেকে গরম রাখতে পারে তার জন্য একে জ্বালানী সরবরাহ করুন অর্থাৎ খাওয়া দাওয়ার ব্যাপারে মনোযোগী হন। এতে আপনার রক্তে চিনির পরিমাণ ঠিক থাকবে আর শরীর থাকবে গরম। এছাড়াও প্রয়োজনমতো পানি পানেও মনোযোগী থাকুন।
অভ্যাস করে ফেলুন
বাসার বাইরে শীতের মাঝে অনেকটা সময় কাটাতে হয়? ঠাণ্ডার প্রতি অভ্যস্ত হয়ে যান। শরীরকে ঠাণ্ডা সহ্য করতে শেখান। শরীর ফিট রাখাটা এ জন্য জরুরি। কিন্তু বেশী শুকনো গড়ন হলে আবার সমস্যা। কারণ শরীরে যথেষ্ট ফ্যাট না থাকলে শীতের মোকাবেলা করা যায় না।
ঝুঁকির ব্যাপারে সতর্ক থাকুন
উচ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের কিছু ওষুধ আছে যেগুলো আপনাকে শীতের প্রতি বেশী সংবেদনশীল করে তুলতে পারে। এছাড়া বয়স্ক মানুষেরা শীতে বেশী কাবু হয়ে যান। ২ বছর বয়সের কম বয়সী বাচ্চারাও শীতের প্রতি বেশী সংবেদনশীল। যখন বেশী শীত পরে তখন তাদের বেশী সতর্ক থাকা উচিত।
Read more ...

সাবানের বুদবুদ নিয়ে পরিক্ষা।






সাবানের বুদবুদ নিয়ে পরীক্ষা
পরীক্ষা! খাতা কলম নিয়ে হলে বসে পরীক্ষার কথা বলছি না। বলছি হাত লাগিয়ে যন্ত্রপাতি দিয় পরীক্ষা-নিরীক্ষার কথা। নিজে হাতে বানানো কোন প্রজেক্ট যখন কাজ করে, তখন কি যে আনন্দ হয়, তা বলে বোঝানো সম্ভব না। এসো, আজ বিজ্ঞানের একটা মজার পরীক্ষা দিয়ে শুরু করি।

আজ আমরা পরীক্ষা করবে সাবানের বুদবুদ নিয়ে।

সাবানের বুদবুদ নিয়ে খেলা করেনি এমন মানুষ পাওয়া মুষ্কিল। পানির সাথে সাবান গুলিয়ে, সরু নলের মাথায় সেটা লাগিয়ে নিয়ে ফুঁ দিলে চমৎকার বেলুন ফোলানো যায়। তবে এসো, আমরা বুদবুদ বানাবার সব কিছু যোগাড় করে ফেলি। আমাদের যা যা লাগবে তা হল—

১. সাবান (শ্যাম্পু, থালা বাসন পরিষ্কার করার তরল সাবান বা হাত ধোওয়ার তরল সাবান এগুলোর যেকোন একটা হলেই চলবে।)

২. একটা চায়ের কাপ বা ছোট কৌটা

৩. চা চামচ

৪. পেপসি খাবার সরু নল

৫. পানি

৬. কাঁচি (এটা আম্মুকে বলে নিবে কিন্তু। তা না হলে হাত কেটে গেলে আম্মু পিট্টি দিবে। তখন আমাকে দোষ দিলে চলবে না, আগেই বলে রাখছি।)

৭. ঘড়ি

আম্মুকে গিয়ে গম্ভীর ভাবে বলবে এই জিনিসগুলো তোমার দরকার। কারন তুমি একটা বৈজ্ঞানীক পরীক্ষা করতে যাচ্ছে। ঠিক মতো বোঝাতে পারলে তিনিই সব কিছু যোগাড় করে দিবেন। :)

শুরুতেই তোমার নোটবুকে নিচের মত করে একটা ছক তৈরি কর।



ছকের ১ নং ঘরটা তোমাদের সুবিধার্থে পূরণ করে দেওয়া হল।

এখন নিচের পদ্ধতি অনুসারে কাজ করে যাও।

১. প্রথমে পেপসির নলটার এক পাশে কাঁচি দিয়ে নিচের ছবির মত একটু বাঁকা করে কেটে নাও।



২. এবার কাপের অর্ধেকটা পানি ভরে নাও।

৩. এবার চামচে সাবান নিয়ে ২ ফোঁটা করে কাপের পানিতে মেশাতে থাক এবং চামচ দিয়ে কাপের পানি নাড়াচাড়া করতে থাক।

৪. প্রতি ২ ফোঁটা করে সাবান মেশাবার পর পেপসি খাওয়ার সরু নলটার কাটা অংশটা মিশ্রনে চুবিয়ে নিয়ে উল্টা পাশ থেকে আস্তে করে ফুঁ দাও। যদি বুদবুদ তৈরি হয়, তাহলে সেটাকে একটা আপেলের সাইজে নিয়ে আসার জন্য ফুঁ দিতে থাক।

৫. প্রতিটা বুদবুদ কত সময় পর ফাটছে, সেটা নোটবুকে লিখে রাখ।

চমৎকার! তুমি কিন্তু একটা বৈজ্ঞানীক পরীক্ষা করে ফেলেছ। তুমি তোমার নোটবুকে খেয়াল করলে দেখতে পাবে যখন খুব অল্প সাবান পানিতে মেশানো হয়েছিল, তখন বুদবুদ একদমই তৈরি হচ্ছিল না। সাবানের পরিমান বাড়ার সাথে সাথে বুদবুদের তৈরি হচ্ছিল এবং না ফেটে আস্ত থাকার সময়ও বাড়ছিল। কিন্তু সাবানের পরিমান বাড়াতে বাড়াতে একটা সময় বুদবুদের স্থায়িত্বও কমতে থাকবে। এখন তুমি তোমার নোটবুক দেখে বলতে পারবে আধাকাপ পানির সাথে ঠিক কত ফোঁটা সাবান মেশালে সবচেয়ে বেশি সময় স্থায়ী এবং আকারে বড় বুদবুদ বানানো যাবে। মনে রেখ, ভিন্ন ভিন্ন সাবানের ক্ষেত্রে এই পরিমন কিন্তু ভিন্ন ভিন্ন হবে।

এভাবেই কিন্তু বৈজ্ঞানীকরা কাজ করে। এভাবেই সবচেয়ে সুবিধাজনক অবস্থা বের করা হয়। একে ইংরেজীতে বলে Optimization .
Read more ...

ডিম ভসবে পানিতে।





বিজ্ঞানের জগত এক মজার জগত। আর সেই জগতের অনেক কিছুই জাদুর মতো মনে হয়। কিন্তু সেই জাদুর পেছনে থাকে যুক্তিযুক্ত ব্যাখ্যা। আর সেই কারণ বা ব্যাখ্যা জানার মধ্যেই বিজ্ঞানের আসল আনন্দ লুকায়িত।
আমরা আজ সেই চেষ্টাই করব। জানবো একটি মজার ঘটনা আর তার পেছনের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা।

পচা ডিম পানিতে ভাসে। কিন্তু ভালো ডিম কি পানিতে ভাসতে পারে? চলো চেষ্টা করে দেখা যাক।
সাধারণত পচা ডিম পানিতে ভাসে। কারণ এর ভিতরে থাকে গ্যাস। কিন্তু আমরা দেখবো কীভাবে ভালো ডিমও পানিতে ভাসানো যায়। এজন্য যা যা করতে হবে:

১। প্রথমে একটি বড় বাটি নাও।
২। বাটিতে পানি নাও।
৩। একটি ডিম এতে ছেড়ে দাও।
৪। ডিমটি যদি পচা না হয় তাহলে দেখবে ডিমটি পানিতে ডুবে গেছে।
৫। এবার ডিমটিকে পানি থেকে তুলে পানিতে প্রচুর পরিমাণে লবণ মেশাও।
৬। লবণের পরিমাণ অবশ্যই বেশি হতে হবে। পাত্রের আকার অনুযায়ী নির্ভর করবে কত পরিমাণ লবণ মেশাতে হবে।
যদি গ্লাস নাও তবে এক গ্লাস পানিতে ৫-৬ চামচ লবণ মেশাও।
৭। লবণ যেন ভালোভাবে পানিতে দ্রবীভূত হয় বা মিশে যায়।
৮। এবার ডিমটি পানিতে ছেড়ে দাও। দেখবে ডিমটি পানিতে ভাসছে।

কারণ
এ ঘটনার পেছনে কারণ হলো পানির ঘনত্ব। পানিতে লবণ মেশালে পানির ঘনত্ব বেড়ে যায়। আর অধিক ঘনত্বের পানি সহজেই কোনো বস্তুকে ভাসিয়ে রাখতে পারে।
Read more ...

পৃথিবীর আকর্ষনিয় মজার কিছু জানা-অজানা তথ্য।





১) পৃথিবী যদিও নিজ অক্ষে ঘন্টায় ১০০০ মাইল বেগে ঘোরে, কিন্তু অবিশ্বাস্য গতিতে সামনের দিকে এগিয়ে চলে, যা প্রায় ঘন্টায় ৬৭০০০ মাইল বেগে।
২) পৃথিবীতে বছরে প্রায় ১০০০০০০ এরও বেশী ভুমিকম্প হয়ে থাকে। কিন্তু এগুলো খুব ক্ষণস্থায়ী এবং কম কম্পন সম্পন্ন তায় আমরা টের পাই না। তবে রিক্টার স্কেলে কিন্তু এই কম্পন ঠিকই ধরা পরে।
৩) প্রতি সেকেন্ডে পৃথিবীতে প্রায় ১০০ বার বজ্রপাত হয়ে থাকে। এবং গড়ে বজ্রপাতে প্রতি বছর প্রায় ১০০০ লোক মারা যায় ।
৪) ডিএনএ প্রথম আবিস্কৃত হয় ১৮৬৯ সালে। এটি আবিষ্কার করেন সুইস ফ্রেডরিক মিস্কলার।
৫) আমরা জ্বর মাপার জন্য যে থার্মোমিটার ব্যবহার করি সেটি ১৬০৭ সালে প্রথম আবিষ্কার হয়। এটি আবিষ্কার করেন বিশিষ্ট বিজ্ঞানী গ্যালিলিও।
৬) ১২৫০ সালে রজার বেকন আতশী কাচ আবিস্কার করেন ।
৭) ১৮৬৬ সালে আলফ্রেড নোবেল ডিনামাইট আবিস্কার করেন ।
৮) প্রথম নোবেল পুরস্কার উইলহেম রনজেন ১৮৯৫ এ এক্সরে আবিস্কার করে (পদার্থবিদ্যা) পান ।
৯) এযাবৎকালের সবচেয়ে উচুতম গাছটি হল একটি অস্ট্রেলিয়ান ইউক্যালিপটাস গাছ, যার উচ্চতা ৪৩৫ ফুটের মতো ।
১০) ইলেকট্রিক ঈল মাছ প্রায় ৬৫০ ভোল্ট শক দিতে পারে ।
১১) ১৯৬২ সালে প্রথম টেলিফোন এবং টিভি সিগন্যাল আদান প্রদানে সক্ষম যোগাযোগ উপগ্রহ টেলস্টার উৎক্ষেপন করা হয় ।
১২) জিরাফ অধিকাংশ সময় ২৪ ঘন্টার মধ্যে মাত্র ২০ মিনিট ঘুমায় । যদিও কখনও কখনও ২ ঘন্টাও ঘুমায় তবে তা খুবই ব্যতিক্রম ।
১৩) সারা শরীর ঘুরে আসতে একটি রক্ত কোষের মাত্র ৬০ সেকেন্ডের মতো সময় লাগে।
১৪) একটা রাবার অনুতে ৬৫,০০০ পরমানু থাকে।
১৫) একজন পুরুষ দেহে এক সেকেন্ডে প্রায় ১০০০ কোষ শুক্র তৈরী হয়, প্রায় ৮৬০০০০০০ এক দিনে ।
১৬) প্রতি ঘন্টায় বিশ্বজগৎ চারদিকে শতকোটি মাইল বিস্তৃত হচ্ছে ।
১৭) যদি আলোর গতিতেও যাত্রা শুরু করা হয়, তাহলেও নিকটস্থ ছায়াপথ এন্ড্রোমিডাতে যেতে বিশ লক্ষ বছর লাগবে ।
১৮) মিশরের আসওয়ান সবচেয়ে শুস্ক এলাকা এবং সেখানে বছরে মাত্র .০২ ইঞ্চি বৃষ্টি হয় ।
১৯) পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মরুভূমি হলো সাহারার মরুভুমি। এটির আয়তন প্রায় ৩,৫০০,০০০ বর্গ মাইল ।
২০) একটি কুকুরের গন্ধ শোকার ক্ষমতা মানুষের চাইতেও ১০০০ গুন বেশী ।
২১) মাধ্যাকর্ষন শক্তি থেকে বের হতে একটি রকেটকে সেকেন্ডে ৭ মাইল গতিতে চলতে হয় ।
২৩) বাঁশের এমন কিছু প্রজাতি আছে যেগুলো দিনে প্রায় ৩ ফুট পর্যন্ত বাড়ে।
২৪) পৃথিবীর কেন্দ্রস্থলের তাপমাত্রা ধরা হয় ৫৫০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২৫) আকার অনুযায়ী গুবরে পোকা (বিটল) হল পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী পোকা। একটা রাইনোসোরাস গুবরে পোকা তার নিজের ‌ওজনের চেয়ে প্রায় ৮৫০ গুন বেশী ওজন বইতে পারে ।
২৬) ১৯৭৯ সালে জাপানের সনি প্রথম ওয়াকম্যান বাজারে ছাড়ে।
২৭) লাল ও সবুজ গ্যাসের ট্রাফিক সিগন্যাল বাতি প্রথম শুরু হয় লন্ডনে ১৮৬৮ সালে । কিন্তু দুঃখজনকভাবে সেগুলো
২৮) বিস্ফোরিত হয় এবং একজন পুলিশ নিহত হয়, প্রথম সফল সিগন্যাল বাতি স্থাপন হয় ১৯১৪ সালে ক্লিভল্যান্ড, ওহিওতে ।
২৯) মানব হৃৎপিন্ড দিনে প্রায় ১০০,০০০ বার স্পন্দিত হয় ।
৩০) মাথা ছাড়াও তেলাপোকা ৯ দিন বেচে থাকতে পারে ।
৩১) প্রথম বাইসাইকেল তৈরী হয় ১৮১৭ সালে ।
৩২) অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দিন অপেক্ষা রাতেই শিশু জন্মহার বেশী ।
৩৩) স্থলচরদের মধ্যে মানুষ ছাড়া আর যে প্রানীটি কাঁদতে পারে সেটি হল হাতি ।
৩৪) শিকারের কারনে বিলুপ্ত হবার প্রায় ১০০ বছর পর ১৫০৭ সালে ডোডো আবিস্কার হয় ।
৩৫) প্রতিদিন মহিলারা গড়ে ৭০০০ বাক্য বলে থাকে, আর পুরুষরা বলে থাকে ২০০০ বাক্য ।
৩৬) ১৯৬১ সালে ব্যাংক অব স্টকহোম প্রথম ব্যাংকনোট ছাড়ে ।
৩৭) মানব মস্তিস্ক শরীরের আয়তনের মাত্র ২% হলেও এর শক্তি চাহিদা অনেক । মোট শক্তির ২০% ।
৩৮) এ্যালকোহোল পুরুষের শরীরের টেস্টোস্টেরন যৌন হরমোনকে কমিয়ে দিলেও নারী শরীরে তা বাড়িয়ে দেয় ।
৩৯) মরুভূমি পৃথীবির প্রায় একসপ্তমাংশ জুড়ে আছে ।
৪০) মরুভূমির তাপমাত্রা প্রায় ৭৭ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে উঠতে পারে ।
৪১) প্রথম এ্যালার্ম ঘড়ি আবিস্কার হয় ৩,৫০০ বছর আগে এক মিশরীয়র দ্বারা ।
৪২) ৪,৮০০ বছর আগে মিশরীয়রা ৩৬৫ দিনের বছর সম্পর্কে জানতো ।
৪৩) এক কাপ কফিতে ১০০০ এরও বেশী রাসায়নিক পদার্থ থাকতে পারে ।
৪৪) একটা নয়া মডেলের শক্তিশালী কম্পিউটার একটা ০.১ গ্রাম ওজনের গোল্ডফিসের মস্তিস্কের সমানও কাজ করতে সক্ষম নয় ।
৪৫) একটা কম্পিউটারের অন্তত দশ লক্ষাধিক শক্তিশালী হ্‌ওয়া লাগবে মানব মস্তিস্কের সমান কাজ করতে হলে ।
৪৬) একটা রাই গাছের শিকড় মাটির নীচে ৪০০ মাইল বিস্তার লাভ করতে পারে ।
৪৭) যদিও রেইনফরেস্ট পৃথীবির ভূপৃষ্ঠের মাত্র ৭% জুড়ে আছে, কিন্তু পৃথীবির অন্তত ৪০% প্রানী ‌ও গাছপালা এর উপর নির্ভরশীল থাকে ।
৪৮) ৮৮% মানুষই ডানহাতি হয়ে থাকে
৪৯) স্তন্যপায়ী প্রানীদের মধ্যে ব্যতিক্রম হলো পাটিপাস এবং একিডনা, যারা ডিম পাড়ে এবং স্তন্যপান করায় ।
  • বুধ গ্রহের (মার্কারী) তাপমাত্রা দিনে ৪০০ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেডেরও বেশী হয়ে থাকে, কিন্তু রাত্রে – ২০০ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেডের নীচে নেমে যায় ।
  • জন্মের পর জিরাফের বাচ্চা প্রায় ৬ ফুট উচু হতে মাটিতে পড়ে, কোনোপ্রকার আঘাত ছাড়াই ।
  • চিংড়ির হ্রৎপিন্ড মাথায় থাকে ।
  • হীরাকে এ্যাসিড দিয়েও গলানো সম্ভভব নয়, কেবল মাত্র তীব্র তাপের মাধ্যমেই একে গলানো সম্ভভব ।
  • একটা বজ্রপাত ভূপৃষ্ঠে ১০০০০০০০০ (১০ মিলিয়ন) ভোল্ট শক্তিতে আসতে পারে ।
  • এ্যান্টার্কটিকার ভষ্টককে পৃথিবীর সবচাইতে শীতল সহান বলা হয়, এখানে -১২৯ ডিগ্রি ফারেনহাইটের (-৮৯ সেল) রেকর্ড আছে (১৯৮৩, ২১ জুলাই)।
  • একটা পেন্সিল দিয়ে গড়ে ৩৫ মাইল লম্বা দাগ টানা যায় ।
  • জিরাফ তার ২১ ইঞ্চি লম্বা জিহ্বা দিয়ে নিজের কান পরিস্কার করতে পারে ।
  • সংস্কৃত হলো ইউরোপীয় ভাষার জননী ।
  • মাছেরা কিন্তু কথা বলে । কিছু কিছু মাছ দাঁতে দাঁত ঘসে শব্দ সৃষ্টির মাধ্যমে যোগাযোগ করে ।
  • পৃথিবীর সবচাইতে ছোট পাখি হলো হামিংবার্ড।
  • দ্রুত গতির সাতারুরা ঘন্টায় প্রায় ৬ মাইল বেগে সাতার কাটতে পারে ।
  • দ্রুত গতির দৌড়বিদরা ঘন্টায় প্রায় ৩০ কি.মি (১৮ মাইল) বেগে দৌড়াতে পারে । কিন্তু একটা চিতাবাঘ ঘন্টায় ৭৬ কি.মি বা ৪৬ মাইল বেগে দৌড়াতে পারে ।
  • চিতাবাঘ কিন্তু সিংহের মতো গর্জন দেয় না, অনেকটা বিড়ালের মতোই ডাকে ।
  • প্রজাপতির ইংরেজি আসল নাম ছিলো ফ্লুটারবাই, বাটারফ্লাই নয় ।
  • চেইন বা জিপারের আসল আবিস্কর্তা ছিলেন এলিয়াস হাওয়ে।
  • বাদুররা আসতানা ছেড়ে সবসময় বাম দিকে উড়াল দেয় ।
  • বই এর ইংরেজি শব্দ বুক এসেছে ল্যাটিন শব্দ লিবার থেকে ।
  • একসময় চাইনিজরা কাগজ বানাতে রেশমি সুতা ব্যবহার করত ।
  • নীল তিমি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় প্রাণী । এর জিহ্বা একটা হাতির মতো লম্বা এবং এর হৃদযন্ত্র একটা গাড়ির সমান ।
  • পানি ছাড়া ইদুর উটের তুলনায় বেশিক্ষন টিকতে সক্ষম ।
  • আমরা যেসকল পোকাকে আলোর প্রতি আকৃষ্ট বলে মনে করি, প্রকৃতপক্ষে ব্যাপারটি তা নয়, এসব পোকা আসলে বাল্বের অন্ধকারতম জায়গাটির খোঁজ করতে থাকে ।
  • বাদুর প্রায় ৯০০ ধরনের হয়ে থাকে, তাদের মধ্যে রক্তচোষা বাদুরের দাত সবচেয়ে কম ।
  • ব্যাঙের সবচেয়ে বড় জাতটির নাম গোলিয়া ।
  • প্রায় শত বছর আগে চিনারা রকেট তৈরি করে , যা দেখতে তীরের মতো ।
  • প্রথম চাকা তৈরি করে সুমেরীয়রা, ৩৪৫০ বি.সি ।
  • প্রথম লেখার ও আবিস্কার করে সুমেরীয়রা ।
  • পেন্সিলে রবার যোগ করার ধারণা আসে প্রথম জোসেফ রিচেনডর্ফার এর কাছ থেকে ।
  • দাবা খেলাটি ভারতে আবিস্কৃত হয় ।
  • চিঠিতে জিপ কোডের ব্যবহার আমেরিকার ডাকবিভাগের দ্বারা শুরু হয় ১৯৬৩ সালে ।
  • হাঙরের চামড়াকে একসময় সিরিশ কাগজ হিসেবে ব্যবহার করা হতো ।
  • শোয়ার ৫ মিনিটের মধ্যেই ঘুমানোর অর্থ হলো আপনার ঘুমের ঘাটতি আছে । ১০-১৫ মিনিট হলে অবশ্য তা ঠিক আছে ।
  • পৃথিবীর ভূপৃষ্ঠের মাত্র ১১% (প্রায়) খাদ্য উৎপাদনে ব্যবহার হয় ।
  • পৃথিবীর ৩% পানি বিশুদ্ধ, তারমধ্যে ২% পানি জমাট বরফরুপে আছে, বাকি ১% পানি আমরা ব্যবহার করে থাকি ।
  • সবচাইতে বড় ফুল হলো রাফ্লেশিয়া আর্নল্ড, যা ৩ ফুটের মতো ও ১৫ পাউন্ড ওজনের হয়। দুর্লভ প্রজাতির এই ফুল ইন্দোনেশিয়াতে পাওয়া যায়।
  • উটের চোখের তিনটি পাতা থাকে ।
  • গোল্ডফিশের স্মৃতি ৩ সেকেন্ড পর্যন্ত স্থায়ী থাকে ।
  • উটপাখির চোখ তার মসিতস্কের চাইতে বড় ।
  • একমাত্র হামিংবার্ড পেছন দিকে উড়তে পারে।
  • বিশ্বে প্রায় ৯৫০০ প্রজাতির ঘাস আছে ।
  • পৃথিবীর ভূপৃষ্ঠের আকার হলো ৫,২৫,০০,০০০ বর্গ মাইল ।
  • প্রতি বছর আমেরিকাতে প্রায় ৭০০ এর মতো ঘূর্নিঝড় হয় ।
  • পুটোর গড় তাপমাত্রা প্রায় -৩৯০ ডিগ্রি ফারেনহাইট ।
  • একমাত্র ভেনাস বা শুক্রগ্রহই আমাদের সৌরজগতের গ্রহগুলোর উল্টো দিকে ঘোরে ।
  • মঙ্গলগ্রহ বা মারস এর নামকরন রোমান যুদ্ধদেবতার নামে করা হয়, মার্চ মাসের নামও তার নামানুসারে করা ।
  • বরফ এলাকার ভালুকেরা এক বসায় প্রায় ৮৬ টির মতো পেঙ্গুইন খেয়ে ফেলতে পারে।
Read more ...