Page

Choose Your Language

Thursday, July 7, 2016

নিজেই তৈরি করুন আপনার নামের বার কোড !!!




আমারা সবাই বার কোড জিনিসটির সাথে পরিচিত।লক্ষ্য করলে দেখা যায় সব পণ্যের গায়েই কিছু লম্বা সাদা কালো দাগ রয়েছে।এগুলোই আসলে বার কোড।কোন পণ্য সম্পর্কে অনেক প্রকার তথ্য এগুলোর মাঝে লুকান থাকে।কিন্তু আমারা কিন্তু তা পরতে পারি না।কারন এই কোড গুলো পড়ার জন্য বারকোড রিডেবল মেশিন বা সফটওয়্যার দরকার।এখানে কিছু কথা বলে রাখা ভাল এই বার কোড কিন্তু একরকম না। এই কোডের অনেক গুলো সিস্টেম আছে। যেমন - QR-code, code-128, maxi code, code-39 , code 16k ,codebar ইত্যাদি।আর এদের মধ্যে সবচেয়ে বেশী ব্যবহার করা কোড হল কোড ১২৮।যাই হোক সারা জীবন তো খালি পণ্যের বার কোড ই দেখে এলাম, চলুন আজকে নিজের নামের বার কোড তৈরি করি।আমি একটি সাইটের ঠিকানা দেব,আমার জানা মতে এটাই সব থেকে সহজ অনলাইন বার কোড তৈরিকারী সাইট।এঁর  জন্য

  1. প্রথমে এই সাইটে যান
  2. এবার সিলেক্ট এ বার কোড থেকে code 128 সিলেক্ট করুন
  3. enter data from barcode এর বক্স এ আপনার নাম দিন
  4. এবার নিচের কম্ব বক্স থেকে size  দিন(normal সিলেক্ট করাই ভাল)
  5. এবার create barcode এই বাটনে ক্লিক করে আপনার নিজের নামের বারকোড লুফে নিন

এছাড়াও আমি একটি সফটওয়্যার এঁর  লিঙ্ক দিচ্ছি।এখান থেকে বার কোড তৈরি করতে পারবেন। এখান থেকে ডাউনলোড করুন।
Read more ...

মানব দেহের কিছু মজার তথ্য !




১. একজন মানুষের রক্তের পরিমাণ তার মোট ওজনের ১৩ ভাগের এক ভাগ। অর্থাৎ ৬৫ কেজি ওজন মানুষের রক্তের পরিমাণ হল ৫ কেজি।
২. দেহে অক্সিজেন সরবরাহকারী লোহিত রক্ত কণিকার পরিমাণ ২৫০০ কোটি এবং এরা ৪ মাস বাঁচে।
৩. রোগ প্রতিরোধকারী শ্বেত রক্ত কণিকার সংখ্যা ২৫০ কোটি এবং এরা মাত্র ১২ ঘন্টা বাঁচে।
৪. দেহের সব শিরাকে পাশাপাশি সাজালে দেড় একর জমির প্রয়োজন হবে।
৫. একজন মানুষের স্নায়ুতন্ত্র এত লম্বা যে তা দিয়ে পৃথিবীকে ৭ বার পেঁচানো যাবে।
৬. কোন অনুভূতি স্নায়ুতন্ত্রের মধ্য দিয়ে ঘন্টায় ২০০ মাইল বেগে প্রবাহিত হয়।
৭. দেহে ও মনে অনুভূতি আসলে তা মস্তিষ্কে পৌঁছতে ০.১ সেকেন্ড সময় লাগে।
৮. একজন শিশুর জন্মের সময় হাড় থাকে ৩৫০ টি।
৯. একজন মানুষ সারা জীবনে ৪০ হাজার লিটার মূত্র ত্যাগ করে।
১০. একজন মানুষের শরীরে চামড়ার পরিমাণ হচ্ছে ২০ বর্গফুট।
১১. একজন মানুষের চামড়ার ওপর রয়েছে ১ কোটি লোমকূপ।
১২. মানুষের শরীরে যে পরিমাণ চর্বি আছে তা দিয়ে ৭ টি বড় জাতের কেক তৈরি সম্ভব।
১৩. মানুষের শরীরে ৬৫০ টি পেশী আছে। কোন কোন কাজে ২০০ টি পেশী সক্রিয় হয়। মুখমন্ডলে ৩০ টির বেশী পেশী আছে। হাসতে গেলে ১৫ টির বেশী পেশী সক্রিয় হয়।
১৪. একস্থান থেকে শুরু করে সমগ্র শরীর ঘুরে ঐ স্থানে ফিরে আসতে একটি রক্ত কণিকা ১,০০,০০০ কিমি পথ অতিক্রম করে অর্থাৎ ২.৫ বার পৃথিবী অতিক্রম করতে পারে।
১৫. আমাদের মস্তিষ্ক প্রায় ১০,০০০ টি বিভিন্ন গন্ধ চিনতে ও মনে রাখতে পারে।
Read more ...

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কুকুর !!




একটি কুকুর সবোচ্চ কতটুকু দীর্ঘ হতে পারে। যে কারও চোখ কপালে উঠে যাবে বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘকায় কুকুর সম্পর্কে জানলে । ৪৪ ইঞ্চি দীর্ঘ এ কুকুরটির বাস যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগানে । তার মনিব আদর করে নাম রেখেছেন 'জিউস' । গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম উঠিয়ে এরই মধ্যে অফিসিয়াল স্বীকৃতি অর্জন করে ফেলেছে জিউস ।
পেছনের পায়ে ভর দিয়ে দাঁড়ালে জিউস কোনো অংশে দীর্ঘকায় মানুষের চেয়ে কম যায় না । অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি, জিউসের উচ্চতা সাত ফুট চার ইঞ্চি বা দুই দশমিক দুই মিটার!
কি বিশ্বাস হচ্ছে না?
না হওয়ারই কথা ।

এদিকে আরেক দৈত্যকায় আকারের কুকুর জায়ান্ট জর্জকে পেছনে ফেলেছে জিউস । জর্জের চেয়ে তার উচ্চতা এক ইঞ্চি বেশি । জিউসের মনিব ডেনিস ডুরল্যাগ তিন বছর ধরে কুকুরটির দেখাশোনা করছেন । তিনি বললেন, 'মানুষ একটি প্রশ্ন প্রায়ই করে । ও কি কুকুর না ঘোড়া? জিউস যদি কারও পায়ের ওপর দাঁড়ায় , তবে নির্ঘাত ক্ষতচিহ্ন ফেলবে সেখানে । আমরা যখন জিউসকে বাড়িতে এনেছিলাম , তখন তাকে পরিবহনে আলাদা একটি পিকআপ ট্রাক ভাড়া করতে হয়েছিল ।'
Read more ...

রোবটও পেল স্পর্শ অনূভুতি ।




প্রযুক্তির দিন দিন উন্নতি ঘটে চলেছে।আই.বি.এম তো ঘোষণা দিয়েছে পাঁচ বছরের মধ্যেই আমরা মোবাইল বা কম্পিউটার স্ক্রিন এর মাধ্যমে দূরের জিনিস ধরতে পারব।এই ভবিষ্যত বাণীটা ঠিক হওয়ার দিকে আমরা একধাপ কিন্তু এগিয়ে গেছি।বিজ্ঞানীরা যন্ত্রের মধ্যে বিভিন্ন বস্তুর স্পর্শ অনূভুতি জাগাতে সক্ষম হয়েছেন। এখানে যন্ত্রটি হল এক ধরনের মানুষের মত রোবট।ইউনিভার্সিটি অফ সাউর্দান ক্যালিফোর্নিয়া ভাইটারভি স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিং এর বিজ্ঞানীরা এমনই একটি রোবর্ট তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন এবং এ সম্বন্ধে একটি লেখা প্রকাশ করেছেন।তারা এই রোবটটির হাতে এক ধরনের বিশেষ সেন্সর ব্যবহার করেছেন।এই সেন্সর এর গঠন অনেকটা মানুষের আঙুলের মত।এর উপরে বিশেষ ভাবে গঠিত চামড়া থাকে এবং তাতে তরল পদার্থের একটি স্তর ও থাকে। চামড়াতে একধরনের বিশেষ খাঁজ কাটা অংশ থাকে,অনেকটা আঙুলের রেখার মত।রোবটিক আঙুলটি যখন কোন বস্তুর উপর দিয়ে নেয়া হয়,তখন চাপের তফাত,উঁচু নিচু ইত্যাদির কারনে সেন্সরটি ভায়ব্রেশন উৎপন্ন করে।এই ভায়ব্রেশন আঙুলের মাঝখানে থাকা হাড়ের মত হাইড্রোফোনের কাছে পাঠানো হয়।সেখান থেকে ভায়ব্রেশন নিয়ে,রোবটটির কম্পিউটার তা পূর্বে অভিজ্ঞতা থেকে সঞ্চিত রাখা ভায়ব্রেশন এর সাথে তুলনা করে বস্তুটি চিহ্নিত করে।এখন এ আবিস্কারটি করার জন্য বিজ্ঞানীদের সবচেয়ে বড় যে সমস্যাটি হয়েছে তা হল একটি নতুন এলগরিদম আবিস্কার করা।মানুষ কোন বস্তু স্পর্শের সাহায্যে চেনার জন্য কিছু বিশেষ উপায় অবলম্বন করে।এ উপায়গুলো মানুষ তার পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে শিখে।এত দিন রোবটকে এসব উপায় শিখানোর কোন উপায় ছিলনা।তবে অবশেষে বিজ্ঞানীরা বিশেষ এলগরিদম আবিষ্কার করেছেন যার সাহায্যে রোবট এসব উপায় ব্যবহার করবে।বিজ্ঞানিরা তাদের উদ্ভাবিত রোবটকে মোট ১১৭টি বস্তু সম্বন্ধে জ্ঞান দিয়ে পরিক্ষা করেছেন।তাদের রোবটটি মোটামুটি ৯৫.৫% সময় ঠিকভাবে বস্তুগুলো আলাদা করতে পেরেছে,যখনই তাকে একসাথে কয়েকটি বস্তু দেয়া হয়েছিল।মজার বেপার হল রোবটটি এমন কিছু ক্ষেত্রে ধোঁকা খেয়েছে,যেগুলোও বস্তুগুলো খুবই কাছাকাছি।এত কাছাকাছি ধরনের বস্তু মানুষও সাধারনত স্পর্শের সাহায্যা আলাদা করতে পারেনা।অর্থাৎ এদের স্পর্শ অনূভুতি আমাদের চেয়েও ভাল।

Read more ...