Page

Choose Your Language

Tuesday, July 26, 2016

মানুষের চোখ কিভাবে কাজ করে। এবং আমরা কিভাবে দেখতে পাই।

চোখে সমস্যার কারণে আমরা কোন কিছু দেখার সময় অথবা পড়ার সময় সেটা ঝাপসা দেখি। এজন্য ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে আমরা সাধারণত চশমা বা কনট্যাক্ট লেন্স ব্যবহার করে থাকি। চোখে ঝাপসা দেখার কারণ হিসেবে আমরা শুনে থাকি চোখের ফোকাস পয়েন্ট সামনে বা পিছনে চলে আসে। এজন্য চশমা ব্যবহার করে চোখের ফোকাস পয়েন্ট ঠিক করা হয়। কিন্তু মনে কি কখনো প্রশ্ন জেগেছে, এই ফোকাস পয়েন্ট সামনে বা পিছনে সরে আসলে কি হয়?
 এ ব্যাপারটি নিয়ে কিছু বলার আগে আমাদের এই চোখ কিভাবে কাজ করে সে সম্পর্কে আমাদের হালকা ধারণা থাকা প্রয়োজন। (এক ঢিলে দুই পাখি মারা যাবে তাহলে– কারণ জানতে গিয়ে চোখ দিয়ে দেখার সিস্টেমটাও জানা হয়ে যাবে।)


 চিত্র-২: আলোকরশ্মির চোখে প্রবেশ এবং রেটিনার ফোকাস পয়েন্টে ইমেজ আসা

আমাদের চোখ শুধুমাত্র আলোর উপস্থিতি বা অনুপস্থিতির পার্থক্য করতে পারে। যখন কোনো বস্তু হতে আলো আমাদের চোখে এসে পড়ে, তখন সেই সমান্তরাল আলোক রশ্মি চোখের কর্ণিয়ার (কালো রাজা) ভিতর দিয়ে যেয়ে চোখের লেন্স অতিক্রম করার সময় বিভিন্ন কোণে আপতিত হয় এবং বেঁকে গিয়ে বিভিন্ন দিকে চলে যায়। লেন্সের মধ্য দিয়ে এই বেঁকে যাওয়া আলোক রশ্মি আবার চোখের রেটিনার একটি নির্দিষ্ট বিন্দুতে একত্রিত হয়ে বস্তুটির একটি উল্টো প্রতিবিম্ব তৈরি করে সেখানে ফোকাস করে।

এখানে একটি বিষয় ভালো করে মনে রাখতে হবে, তা হচ্ছে, যে কোনো বস্তু হতে যদি আলো না এসে আমাদের চোখে না পড়ে তাহলে কিন্তু আমরা দেখতে পাব না, আর এই কারণেই আমরা  অন্ধকারে একদম দেখতে পাই না।

রেটিনায় দুটি সংবেদী কোষ আছে- রড এবং কোণ। রেটিনার কোণ কোষ রঙ বুঝতে সাহায্য করে আর রডস্ কম আলোতে দেখতে সাহায্য করে। এই রড এবং কোণ কোষ আলোর ফোটনকে ইলেকট্রিক্যাল সিগন্যালে পরিণত করে, এরপর তা অপটিক নার্ভের মধ্য দিয়ে আমাদের মস্তিষ্কে পৌঁছে দেয়। মস্তিষ্কে এই ইলক্ট্রিক্যাল সিগন্যাল ইন্টারপ্রিটেড হয়ে উল্টো ইমেজ হয়ে যায় এবং সেটাই আমরা দেখি। আর এই প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত দ্রুত ঘটে, যা আমরা বুঝতেই পারি না।

রেটিনায় আলোকরশ্মিকে ফোকাস করার ক্ষমতাও রড এবং কোণ কোষের আকৃতির উপর নির্ভর করে। যখন আমরা কোন কিছুর দিকে তাকাই, তখন লেন্সের সাথে সংযুক্ত এক্সটাঅকুলার পেশীগুলো সংকুচিত-প্রসারিত হয়ে লেন্সের আকৃতি পরিবর্তন করে। এর ফলে আমরা চোখ নড়াচড়া করলেও বস্তুটি রেটিনায় ফোকাস পয়েন্টে স্থির থাকে, যার ফলে বস্তুটির অবস্থানের কোন পরিবর্তন ঘটেনা। আর এই কাজটি আমাদের নার্ভাস সিস্টেম দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।

(আরও একটি তথ্য না দিলেই নয়, আমরা যে বিভিন্ন রঙ্গিন বস্তু দেখি তা সম্ভব হয়েছে চোখের রেটিনার রড এবং কোণ কোষের কারণেই৷ রড এবং কোণ কোষের অন্যতম উপাদান হলো ভিটামিন এ৷ এ কারণে ভিটামিন এ-র অভাব হলে রাতকানা রোগ হয়৷)

এখন আসল কথায় আসা যাক। ফোকাস পয়েন্ট সামনে বা পিছনে চলে আসার কারণে সাধারণত আমরা ৪ ধরণের দৃষ্টির সমস্যায় পড়ে থাকি।

1) মায়োপিয়া বা ক্ষীণদৃষ্টি,
2) হাইপারোপিয়া বা দূরদৃষ্টি,
3) অ্যাসটিগম্যাটিসম (Astigmatism),
4) প্রেসবায়োপিয়া বা চালশে।



মায়োপিয়া বা ক্ষীণদৃষ্টি’র ক্ষেত্রে, আমাদের চোখের ফোকাস পয়েন্ট রেটিনা অতিক্রম করে সামনে চলে আসে। যার ফলে দূরের বস্তু ঝাপসা দেখা যায়,কিন্তু কাছের বস্তু দেখতে সমস্যা হয়না। এর কারণ হিসেবে বলা যায়, চোখের লেন্সের আকার স্বাভাবিকের চেয়ে বেশ বড় হয়ে গেলে অথবা লেন্সের ফোকাস ক্ষমতা অত্যধিক বেড়ে গেলে এমনটা হয়। সেক্ষেত্রে উত্তল লেন্স ব্যবহার করে ফোকাস পয়েন্টকে পিছনে ঠেলে রেটিনায় নিয়ে আসা হয়।

চিত্র-৩: ক্ষীণদৃষ্টির ক্ষেত্রে

হাইপারোপিয়া বা দূরদৃষ্টি’র ক্ষেত্রে, আমাদের চোখের ফোকাস পয়েন্ট রেটিনার পিছনে চলে আসে। এর ফলে দূরের বস্তু দেখতে সমস্যা হয়না,কিন্তু আমরা কাছের বস্তু ঝাপসা দেখি। এক্ষেত্রে লেন্সের আকার স্বাভাবিকের চেয়ে ছোট হয়ে গেলে অথবা লেন্সের ফোকাস ক্ষমতা অত্যধিক কমে গেলে এমনটা হয়। সেক্ষেত্রে অবতল লেন্স ব্যবহার করে ফোকাস পয়েন্টকে সামনে ঠেলে রেটিনায় নিয়ে আসা হয়।


চিত্র-৪: দূরদৃষ্টির ক্ষেত্রে

এখন লেন্সের আকার ছোট-বড় বিভিন্ন কারণেই হতে পারে। খেয়াল করবেন, অত্যধিক আলো অথবা ক্ষীণ আলোতে আমাদের চোখের লেন্স অনেক ছোট হয়ে যায়। আবার যখন রেগে যাই, তখন চোখের লেন্স স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বড় হয়ে যায়। জেনে রাখা ভাল, মানুষের শরীরের একমাত্র অঙ্গ চোখ, যেটি স্বাভাবিকের চাইতে দশগুণ বেশি বড় হতে পারে।

তাছাড়া চোখের আইরিশ যখন প্রসারিত হয়, তখন পিউপিল ছোট হয়ে যায়। আবার আইরিশ সংকুচিত হলে পিউপিল বড় হয়ে যায়। এই পিউপিল লেন্সের ঠিক সামনেই থাকে। এটি আমাদের চোখের ফোকাসিং পাওয়ার নিয়ন্ত্রণ করে। তাই এর ক্ষতি হলেও ফোকাসিং পাওয়ার-এ তারতম্য দেখা দেয়। এছাড়া মানুষের চোখের রং যেমন কালো, বাদামী, নীল – এসব মূলত আইরিশের রং।

অ্যাসটিগম্যাটিসম (Astigmatism) এর ক্ষেত্রে, কর্ণিয়া বা লেন্সের আকার বিকৃত হয়ে গেলে আলো রেটিনার সামনে এবং পিছনে দুটো ফোকাস পয়েন্টে আসে। যার ফলে দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসা, একটি জিনিসকে দুটি দেখা এবং মাথাব্যথা হতে পারে।

প্রেসবায়োপিয়া এর ক্ষেত্রে, বয়সজনিত চোখের গঠনগত পরিবর্তনের কারণে চোখের কর্ণিয়া এবং লেন্সের ইলাসটিসিটি বা স্থিতিস্থাপকতা হ্রাস পায়, ফলে লেন্সের প্রয়োজনে (বিশেষ করে কাছের জিনিস দেখার জন্য) আকার পরিবর্তন করার ক্ষমতা কমে যায় এবং কাছের জিনিস ঝাপসা দেখায়।

চোখ নিয়ে অনেক কথাই তো বললাম। সাথে কিছু উপদেশ ফ্রি-তে দিয়ে দেই :

1) অধিক আলো অথবা ক্ষীণ আলোতে বেশিক্ষণ না থাকা উচিৎ। কারণ সেক্ষেত্রে চোখের উপর অনেক চাপ পড়ে।

2) অনেকের অভ্যাস থাকে বারবার চোখ ধোয়ার৷ কিন্তু এটা ঠিক না৷ কারণ বারবার চোখ ধুলে চোখের পানির প্রয়োজনীয় উপাদানও ধুয়ে যায়৷ ফলে চোখের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়৷

3) ভিটামিন এ সমৃদ্ধ টাটকা রঙিন শাক-সবজি,ফলমূল এবং ডিম,দুধ খেতে হবে৷

4) চোখে কিছু পড়লে রগড়ানো একদম উচিত না৷ পানি দিয়ে ধুতে হবে৷

5) চোখে কোন প্রকার আঘাত লাগলে ঠান্ডা পানি দিয়ে চোখ ধুতে হবে৷ চোখের আঘাত সাংঘাতিক বিপদ ডেকে আনে৷ তাই দেরী না করে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন৷

6) ডায়বেটিস থাকলে সুগার নিয়ন্ত্রনের সাথে সাথে অবশ্যই চোখ দেখানো উচিত৷ কেননা ডায়বেটিস চোখের সাংঘাতিক ক্ষতি করে৷
Read more ...

আমরা ছেলেরা আসলে মেয়েদেরকে কিভাবে দেখি।

একটা মেয়েকে একটা ছেলে অশালীন কাপড় পরার জন্য ধর্ষণ করেছে নাকি করে নাই –এটা আমার কাছে খুবই অস্বস্তিকর একটা “shallow” আলোচনা মনে হয়েছে। যদি বলা হয়, অশালীন পোষাকই দায়ী, তাহলে ধর্ষক কিছুটা জাস্টিফিকেশন পেয়ে যায়। আবার যদি বলা হয়, “অশালীন পোষাক দায়ী নয়”, সেক্ষেত্রেও মনে হওয়ার কথা, “মানুষ কি ধ্বজ নাকি?”। মানুষের মধ্যে পশুবৃত্তি আছে বলে সে ধর্ষণ করে- এই উত্তরটাকে আমার কাছে যথার্থ এবং যথেষ্ট মনে হয় না, খুবই ভাসাভাসা কথা, কথাটার মাঝে চিন্তাভাবনার অভাব আছে। যদি তাই হত, তাহলে এই একুশ শতকে হঠাৎ করে পুরো বিশ্বে পশুর সংখ্যা বিশেষ করে উন্নত বিশ্বে কোন কারণ ছাড়া কেন বেড়ে গেল- এটা বোঝা বড়ই দায়। বিবর্তনবাদী নাস্তিকরা অবশ্য ব্যাপারটা কে অন্যভাবে দেখছে। তারা বলে মানুষ হল অন্য পশুর মতই পশু, যার বিবর্তনটা একটু বেশি হয়েছে, এই। “ধর্ষন একটা ন্যাচারাল ব্যাপার”- এই কথাটা সর্বপ্রথম প্রচার করে বিবর্তনবাদীরা, যেটা আসলে ধর্ষককে চুপেসারে একধরণের ধর্ষণের লাইসেন্সই দেয় ! মন বলে তো কিছু নেই, সবই DNA এর খেলা ! DNA তে নাকি ধর্ষণের জিন ছিল, ধর্ষকের কি করা ! ২। আচ্ছা আমরা কি চিন্তা করেছি মানুষ আর পশুর মধ্যে পার্থক্য কি ? অবশ্যই এটা লেজ নয়, পার্থক্যটা হল মানুষ চিন্তা(thinking) করতে পারে, তার মন(mind) আছে, পশু চিন্তা করতে পারে না, কারণ তার মন নাই। আর মিলটা হল, মানুষ এবং পশু উভয়ের কিছু প্রবৃত্তি(instinct) আছে, যেমন- survival instinct, procreation বা sexual instinct) ইত্যাদি। যদিও সব মানুষের ইন্সটিংট গুলো এক, তবু কেন মানুষ একই পরিবেশে ভিন্ন আচরণ করে? এর কারণ হল, ঐ প্রবৃত্তির উপর তার দৃষ্টিভঙ্গি, যেটা আসে চিন্তা(thought) থেকে উৎসরিত কোন কনসেপ্ট বা জীবনদর্শন থেকে। যেমন পশ্চিমা সমাজ মানুষের সেক্সুয়াল ইন্সটিংটকে দেখে এক্সক্লুসিভলি সেক্সুয়াল লেন্স থেকে, তাই তার ফোকাসিং পয়েন্ট হল সেক্স। আবার ইসলাম পুরো ব্যাপারটাকে দেখে প্রজাতি রক্ষা এবং মানসিক প্রশান্তির লেন্স থেকে, তাই তার ফোকাসিং পয়েন্ট হল বিয়ে। এজন্য পশ্চিমা দেশগুলোতে যত প্রকার সেক্স থাকা সম্ভব তার সবই বিদ্যমান, মুসলিমদের মধ্যে এতটা নয়। সেক্সুয়াল ইন্সটিংট স্যাটিসফ্যাকশন খুজবে তখনই যখন তাকে বাহ্যিকভাবে উত্তেজিত (external stimulation) করা হয়, তা না হলে নয়। স্যাটিসফ্যাকশন না হলে একটা মানুষ অস্বস্তি এবং টেনশন বোধ করবে, মারা যাবে না, তবে স্যাটিসফাই করার পথ খুজতে থাকবে। পশ্চিমা সমাজে আমরা দেখি এই ধরণের যৌনতা উদ্দীপক জিনিষের ব্যাপক ছড়াছড়ি। সেটা রাস্তার বিলবোর্ড থেকে শুরু করে লাস ভেগাসের বিচ পর্যন্ত বিস্তৃত। তাদের গল্পে-কবিতা-সাহিত্য-মুভিতে অবাধ যৌনতার বিশাল সমারোহ। যেমন একনের একটা গান আছে। “I wanna fuck you”। তার আরেকটা গান আছে, “I had just sex”. আর শিলার যৌবন তো আছেই ! আছে স্পার্টাকাস। ৩। নারী পুরুষের মধ্যকার সম্পর্কটা তাই আমাদের সমাজে অনেক হালকা হয়ে গেছে। যেমন ধরেন, আমরা ছেলেরা আসলে মেয়েদেরকে কিভাবে দেখি ? একটা সুন্দর মেয়ে দেখলে আমরা বলি, “দেখ দেখ ! সেরম একটা মাল”। একটা মেয়েকে আমরা দেখি আর হিসেব করতে থাকি সে কি ৩৬-২৪-৩৬ ? আমরা দেখি পর্ণোগ্রাফি, দেখি আর নিজেদের সেখানে কল্পনা করি, যেখানে মেয়েদের কাজ শুধুই “সুখ” দেওয়া। সে এক মজার জিনিষ, নারী হল সেখানে “ভোগ্যপণ্য”। আমরা দেখি শরীরসর্বস্ব সারিকা আর শখদেরকে, বিএমডব্লিউ এর বিজ্ঞাপন দেখে আমরা আবিষ্কার করি মেয়েরা হল “বিপনণপণ্য”, তাদেরকে কয়টা টাকা দিলেই তারা শরীর দেখায়। রাতের বেলা আমরা ফ্যাশন চ্যানেলগুলো দেখি, আর আমাদের মন অজান্তেই বুঝে ফেলে, মেয়ে মানেই শরীর, সেক্স আর সেক্স। পপ গানের জঘন্য মিউজিক ভিডিওগুলোতে শরীরের ঢলাঢলি দেখে আমরা জানতে পারি, নারী হল “সেক্স সিম্বল”। বাস্তব জগতে আমরা আমাদের পাশের বাসার মেয়েটিকে দেখি তার আকর্ষনীয় দেহটাকে ফোকাস করে ঘুরে বেড়া্তে। আচ্ছা, সে চায়টা কি ? আমি দেখব আর সে দেখাতে চায়, তাই তো ! নাকি আবার অন্য কিছু আছে এটার মধ্যে! আমরা দেখি, আর সবাইকে ডেকে দেখাই, সেও খুশি হয়, তাই না? আর আমাদেরকে তো কে যেন শিখিয়েই দিয়েছে, “চুমকী চলেছে একা পথে”, তার সঙ্গী হতে চাওয়াটা মোটেও দোষের কিছু না। নকশা আমাদেরকে চুলচেড়া বিশ্লেষণ করে প্রমাণ করিয়ে দেয় ঠিক কতটুকু চিপা জিন্স হলে একটা মেয়েকে সবচেয়ে যৌনাবেদনময়ী দেখাবে। তারা আমাদেরকে শিখিয়ে দেয় ওড়না পরে নিজের শরীর ঢেকে রাখার কোন প্রয়োজন নেই, কারণ, সে বিশ্বাস করে, “নারী, মূল্য তোমার শরীরে, মূল্য তোমার শরীরের কুঞ্চনে !” মম আর বিন্দুদের দিকে তাকিয়ে লাক্স চ্যানেল আই সুপারস্টারে জনৈক বুদ্ধিজীবি বলেন, “তোমার মধ্যে যৌবনের ভারি অভাব”, আর মেয়েটি তাতে মন খারাপ করে নিজেকে আরও যৌবনা হয়ে পুরূষের চোখে সুশোভিত হয়ে ধরা দিতে চায়। কটা মেয়েকে বিচার করা হয় তার শরীর
Read more ...

বিজ্ঞানের ১৯ টি মজার আবিষ্কার !

কিছু কিছু বিজ্ঞানী থাকেন যাদের মাথা একেবারে আউলা ঝাউলা! তারা এমন এমন সব জিনিস আবিষ্কার করে বসে থাকেন যেগুলোর কথা কেউ কল্পনাই করতে পারেন নি। প্রথমে সেগুলোকে খুব সাধারণ আবিষ্কার মনে করা হলেও পরে দেখা যায় সেগুলো ব্যবহৃত হচ্ছে ইম্পর্টট্যান্ট সব কাজে! আজ আমি এরকমই কয়েকটি আবিষ্কার নিয়ে আলোচনা করবো। যেগুলো আবিষ্কারের সময় সেরকম মূল্য না পেলেও আজ খুবই জরুরী। সেগুলো ছাড়া আমরা কাটাতে পারি না একটি দিনও। কারণ এগুলোই যে আমাদের জীবনযাত্রাকে করেছে সহজ এবং গতিশীল।


এইরকম ছাতা কি দেখেছেন কখনো? এটা কিন্তু জাপানিদের আবিষ্কার। দেখে মনে হতে পারে বিরক্তিকর কিন্তু ঘন বর্ষায় শরীর শুকনো রাখতে কিন্তু এই ছাতার জুড়ি নেই।



কানে কম শোনেন? বাড়িয়ে নিন আপনার শ্রবণশক্তি!! কে ভেবেছিলো এইভাবে শ্রবণশক্তি বাড়ানো যায়??



কান পরিষ্কার করার জন্য এর থেকে ভালো কিছু পাবেন না বোধহয়!



সর্দি লেগেছে? টয়লেট পেপার ঝুলিয়ে রাখুন ছবিটির মতো করে! আর উপভোগ করতে থাকুন বিজ্ঞানের আবিষ্কারের ফলাফল!



ঘুমন্ত অবস্থায় দাঁড়িয়ে থাকার দারুণ বুদ্ধি। এর আবিষ্কারক ও জাপান।



সময় কাটছে না? বাবল পপ গুলো ফোটান! আপনি মাত্র ৮ টা বাবল পপ ফুটিয়ে শেষ করতে পারবেন না!




এইবার থেকে আর কোন ড্রপ মিস হবে নাহ!



সেলফি তোলার জন্য সেলফি স্টিক! সেলফি তুলুন মনের মতো! ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে!


সাউন্ড ক্যাচার ! টিভির শব্দ শোনা যাবে শুধু নির্দিষ্ট কম্পাঙ্কে! বিরক্ত হবে না আশেপাশের কেউ!!



বই কিন্তু বই না! শুধু বইয়ের মতো!!


আপনার আওয়াজ শুনতে পাবে শুধুমাত্র নির্দিষ্ট মানুষ।




কলার মতো স্লিপকেস! এর ভেতরেই ঘুমাবেন?? এটা কিন্তু রাবারের মতো নড়তেও পারে!!




সাথে ম্যাচ নাই? তাতে কি হয়েছে? এইভাবে জ্বালান আপনার সিগারেট!



লোনলি ওম্যানের জন্য কি অদ্ভুত আবিষ্কার দেখেছেন??




লোনলি পুরুষের জন্য আরেক পাগলের আবিষ্কার।আশা করি বিজ্ঞানের অদ্ভুতুড়ে কিছু আবিষ্কার সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আমিও চেষ্টা করি আপনাদের জানানোর। আপনাদের জানার আগ্রহ কমেন্ট বক্সে লিখুন। ভালো থাকবেন। শুভ বিদায়।
Read more ...